আমাদের যে কোন পণ্য অর্ডার করতে WhatsApp: +8801321208940, হট লাইন: +8809639426742 কল করুন

হাঁপানির কারণ, লক্ষণ ও প্রতিকার

একটি তথ্য দিয়ে শুরু করি। “বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকায় অবস্থিত জাতীয় বক্ষব্যাধী ইন্সটিটিউটের তথ্য মতে জাতীয় বক্ষব্যাধী হাসপাতালে যে পরিমাণ রোগী চিকিৎসা নিতে আসেন, তাদের ৩০ শতাংশ রোগী ই হাঁপানি রোগী। আর এই সংখ্যাটা প্রতিবছরই বৃদ্ধি পাচ্ছে।” এই রোগটি শুধু বাংলাদেশেই নয়, পুরো পৃথিবী ব্যাপি ক্রমবর্ধমান একটি রোগ হিসেবে পরিচিত। বর্তমান পৃথিবীজুড়ে প্রায় ৩০ কোটির বেশি মানুষ হাঁপানি রোগে আক্রান্ত এবং ধারণা করা হচ্ছে ২০২৫ সাল নাগাদ এই সংখ্যাটা ৪০ কোটিতে পৌঁছাবে। যার প্রায় ৩৫ শতাংশই শিশু। এই পরিসংখ্যানই বলে দেয় কতটা গুরুতর ভাবে ছড়িয়ে পড়েছে এই রোগ। আমরা অনেক সময়ই সাধারণ সমস্যা ভেবে তেমন গুরুত্ব দিই না। ফলে দীর্ঘস্থায়ী সমস্যার সাথে সাথে জীবন হয়ে উঠতে পারে দূর্বিসহ। তাই এই বিষয়ে সচেতন হওয়া এখন সময়ের দাবী।

হাঁপানির কারণ, লক্ষণ ও প্রতিকার

হাঁপানির কারণ, লক্ষণ ও প্রতিকার

কাজেই আজকের ব্লগে আমরা আলোচনা করবো হাঁপানি রোগ কেন হয়, সঠিক কারন, লক্ষণ এবং হাঁপানি প্রতিকারের উপায়।

হাঁপানির রোগের  কারণ:

হাঁপানি রোগের প্রধান কারণ ২ টি।

১) এটোপি বা বংশগত (Genetic) এবং ‘এলার্জি’ পরিবেশগত উপাদান

২) শ্বাসনালীর অতি-সক্রিয়তা (Bronchial hyper-responsiveness)

৬৫ শতাংশ রোগী এলার্জির কারণে হাঁপানিতে আক্রান্ত হয়। যুবক অবস্থায় হাঁপানি তে আক্রান্ত হওয়ার হার ১৫%। পেশাগত বা অন্যান্য কারণে “Potent Sensitizer” সংস্পর্শে আসা মানুষের ১৫-২০% হাঁপানি তে আক্রান্ত হয়ে থাকে।

এর বাইরে ও হাঁপানির আর ও অনেক কারণ রয়েছে। সুনির্দিষ্ট করে সব কারণ উল্লেখ সম্ভব নয়। কারন হাঁপানির এ্যাটিওলজি এখনও গবেষণা চলছে। তবে আরও কিছু কারণ রয়েছে যা হাঁপানির বিকাশে উল্লেখযোগ্য অবদান রাখে।

স্থূলতা

যাদের ওজন অতিরিক্ত বা স্থূল তাদের হাঁপানি হওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে। কিংবা অতিরিক্ত ওজন এর ব্যক্তিদের হাঁপানির লক্ষণগুলো দিন দিন খারাপ হতে থাকে। অবশ্য এরজন্য নিম্নমানের জীবনযাত্রা ও দায়ী। এই জীবনযাত্রা ওষুধের কার্যকরী ক্ষমতায় বাধা দান করে।

এলার্জি

হাঁপানির জন্য মূলত ‘মাইট’ নামে এক ধরনের কিট দায়ী। মাইট মানুষের শরীরে প্রবেশ করে এলার্জি বাড়ায় যা একসময় হাঁপানি তে পরিণত হয়। হাঁপানি তে আক্রান্ত ব্যাক্তির এটোপিক ডার্মাইটিস (একজিমা) অথবা এলার্জিক রাইনাইটিস ( খড় জ্বর) হওয়ার সম্ভাবনা থাকে প্রবল।

ধূমপান

ধূমপান হাঁপানির অন্যতম কারণ। ধূমপায়ী ব্যক্তিরা হাঁপানির উচ্চ ঝুঁকিতে থাকে। ধূমপান শ্বাসনালী তে জ্বালাপোড়ার সৃষ্টি করে।

বেশিরভাগ সময়ই আমরা অনেক রোগ শুরু থেকে বুঝতে পারি না। ফলে চিকিৎসা নিতে নিতে দেরি হয়ে যায়। যা স্বাস্থ্যঝুঁকি বাড়িয়ে দেয়। তাই যেকোনো রোগের লক্ষণ জানা অতীব জরুরি।

হাঁপানি রোগের লক্ষণ

কাশি

কাশি হাঁপানির সবচেয়ে সাধারণ লক্ষণ। ধুলাবালি, দূষিত পরিবেশ থেকে এসব মাইক্রো পার্টিকেল আমাদের শ্বাসনালী তে প্রবেশ করে তখনই জ্বালাপোড়া এবং প্রদাহের সৃষ্টি হয়। যা স্নায়ুকে উদ্দীপ্ত করে মস্তিষ্কে সংকেত পাঠায় এবং কাশির মাধ্যমে ফুসফুস থেকে বাতাস বের হয়।

সাঁ সাঁ আওয়াজ

হাঁপানি তে শ্বাসনালী তে প্রদাহের কারনে শ্বাসপ্রশ্বাস এর সময় বেশ কষ্ট হয়। বুকে চাপ অনূভুত হয় এবং টান বাড়ে। বাতাস পুরোপুরি মুক্ত না হওয়ায় নিঃশ্বাস নেওয়ার সময় সাঁ সাঁ টাইপ আওয়াজ হতে থাকে।

দ্রুত শ্বাসপ্রশ্বাস নেওয়া

হাঁপানির কারণে শ্বাসকষ্ট হয়। ফলে আক্রান্ত ব্যাক্তি দ্রুত শ্বাসপ্রশ্বাস নিতে বাধ্য হন।

দীর্ঘস্থায়ী কাশি

যারা শ্বাসকষ্টে ভোগেন তাদের কাশি সহজে যায় না এবং শীতকালে এর প্রবণতা বাড়তেই থাকে। হাঁপানির কারণে হওয়া তীব্র কাশির সমস্যা কে কফ-ভ্যারিয়্যান্ট অ্যাজমা বলে।

এছাড়াও দম বন্ধ লাগা, নাকে মুখে ধুলাবালি গেলে শ্বাসকষ্ট বেড়ে যাওয়া, বুকে ব্যথা, নিদ্রাহীনতা, দূর্বলতা ইত্যাদি হাঁপানির লক্ষণ।

হাঁপানি রোগের প্রতিকার ব্যবস্থা

হাঁপানি রোগ হলে বেশ কয়েক স্তরের প্রতিকার ব্যবস্থা রয়েছে। চিকিৎসক নির্দেশিত দীর্ঘমেয়াদী হাঁপানির চিকিৎসা, দ্রুত উপসমের চিকিৎসা এবং কিছু প্রাকৃতিক ঘরোয়া প্রতিকার ব্যবস্থা রয়েছে।

দীর্ঘমেয়াদী হাঁপানির চিকিৎসা

হাঁপানি নিয়ন্ত্রণে রাখার জন্য এবং প্রতিরোধ ব্যবস্থা হিসাবে দীর্ঘমেয়াদী চিকিৎসার অংশ হিসাবে রয়েছে বেশকিছু ওষুধ। ইনহেলড কর্টিকোস্টেরয়েড যেমন: মোমেটাসোন, ফ্লুটিকাসোন, সাইক্লেসোনাইড এবং বুডেসোনাইড। এসব ওষুধ শ্বাসনালী তে বাধা নিয়ন্ত্রণ করে। লিউকোট্রিন মডিফায়ার যেমন জাফিরলুকাস্ট, মন্টেলুকাস্ট ইত্যাদি।দীর্ঘস্থায়ী বিটা অ্যাগোনিস্ট (LABA) যেমন: Salmeterol এবং Formoterol শ্বাসনালী কে প্রসারিত করে প্রায় ১২ ঘন্টার জন্য শোথ কমাতে সাহায্য করে।

দ্রুত উপশমের চিকিৎসা

দ্রুত উপশমের ওষুধগুলি রেসকিউ ইনহেলার নামে পরিচিত। হাঁপানির তাৎক্ষণিক লক্ষণ উপশম এর জন্য ডাক্তাররা বিটা-অ্যাগোনিস্টগুলি আগে সাজেস্ট করেন। এর মধ্যে রয়েছে এপিনেফ্রিন ( Asthmanefrin, Primatene Mist), লেভালবুটেরল ( Xopenex HFA), এবং অ্যালবুটেরল ( Proventil HFA, ProAir HFA, Ventolin HFA)। এছাড়াও মিথাইলপ্রেডনিসোলন, প্রেডনিসোন হলো মুখের কর্টকোস্টেরয়েডের দুটি নাম যা তাৎক্ষণিক শ্বাসনালীর শোথ কমায় এবং ইপ্র্যাট্রোপিয়াম ( Atrovent) একটি অ্যান্টিকোলিনার্জিক ওষুধ যা বন্ধ থাকা শ্বাসনালী খুলে দেয়।

প্রাকৃতিক ঘরোয়া প্রতিকার ব্যবস্থা

সঠিক ওষুধ, পর্যাপ্ত খাবার হাঁপানির রোগের প্রবণতা কমাতে পারে। তবে এর বাইরেও নেওয়া যেতে পারে কিছু ঘরোয়া প্রতিকার ব্যবস্থা। যেমন :

  • ভিটামিন – সি এবং বিটা ক্যারোটিন সমৃদ্ধ খাবার খেলে হাঁপানির উপসর্গ কমতে পারে।
  • দই এবং কিসমিসের মতো গাঁজনযুক্ত খাবার থেকে পাওয়া প্রোবায়োটিক গুলো শ্বাসনালীর প্রদাহ কমাতে সাহায্য করে।
  • গবেষণা অনুযায়ী রসুন, আদা এবং ওমেগা-৩এস তেল হাঁপানিতে সাহায্য করতে পারে।
  • মধু এমন একটি উপকারী উপাদান যা হাঁপানি রোগীদের শ্বাসপ্রশ্বাস সহজ করে দেয়।
  • ইউক্যালিপটাসের তেল, ল্যাভেন্ডার তেল হাঁপানি কমাতে দারুণ কার্যকর ভূমিকা রাখে।
  • হলুদের ফাইটোক্যামিকেল উপাদান কারকিউমিন হাঁপানি কমাতে তাৎক্ষণিক থেরাপি হিসেবে খুবই উপকারী। যা চা কিংবা গরম পানিতে গুঁড়া মিশিয়ে খাওয়া যেতে পারে।
  • এছাড়াও আদা চা এবং কফি তে হাঁপানি রোগীরা আরাম পান।

হাঁপানিতে প্রতিবছর প্রায় সাড়ে তিন লাখ মানুষ মারা যায় এবং যার প্রায় ৮০ শতাংশই তৃতীয় বিশ্বের। বাংলাদেশ যেহেতু তৃতীয় বিশ্বের একটি উন্নয়নশীল দেশ, হাঁপানি রোগ নিয়ে এই অঞ্চলের মানুষের তাই আরো বেশি সচেতনতা প্রয়োজন।

Related Posts

আলু বোখারা, এই ছোট্ট মিষ্টি-টক ফলটি আমাদের দৈনন্দিন জীবনকে স্বাস্থ্যকর ও সুস্বাদু করে তোলবে। পুষ্টিতে ভরপুর এই ফলটি শুধু একবার খেলে নয়, এটি দিয়ে তৈরি করা যায় অসংখ্য স্বাস্থ্যকর ও মজাদার রেসিপি। চলুন জেনে নিই আলু বোখারার উপকারিতা, খাওয়ার সঠিক নিয়ম এবং এটি দিয়ে কী কী তৈরি করা যায়। আলু বোখারার পুষ্টিগুণ আলু বোখারা আমাদের শরীরের জন্য প্রয়োজনীয় অনেক গুরুত্বপূর্ণ পুষ্টি উপাদানে সমৃদ্ধ। এতে রয়েছে: ভিটামিন সি: রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াবে। ভিটামিন কে: রক্ত জমাট বাঁধার সমস্যা রোধ করবে। পটাসিয়াম: রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করবে। ফাইবার: হজমশক্তি বাড়াবে। অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট: দেহের কোষগুলোকে ক্ষতি থেকে রক্ষা করবে এবং বার্ধক্যে প্রতিরোধ করবে। আলু বোখারার উপকারিতা ১. হজম শক্তি বৃদ্ধি করে আলু বোখারা প্রাকৃতিক ফাইবার সমৃদ্ধ হওয়ায় এটি হজম শক্তি বৃদ্ধি করে। এটি কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করবে এবং অন্ত্রের কার্যকারিতা বাড়াবে। ২. রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায় ভিটামিন সি এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ আলু বোখারা শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করবে। এটি ফ্লু ও সাধারণ সর্দি-কাশি প্রতিরোধ করবে। ৩. হাড়ের স্বাস্থ্য রক্ষা আলু বোখারায় থাকা ভিটামিন কে এবং ক্যালসিয়াম হাড়কে শক্তিশালী করবে। এটি অস্টিওপোরোসিসের প্রতিরোধ করবে। ৪. রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখবে পটাসিয়ামের পরিমাণ বেশি থাকায় এটি উচ্চ রক্তচাপের সমস্যা নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করবে। ৫. হার্টের স্বাস্থ্য ভালো রাখা আলু বোখারা কোলেস্টেরল কমাবে, যা হার্ট অ্যাটাক ও স্ট্রোকের ঝুঁকি কমাবে। ৬. ত্বকের যত্নে উপকারী এতে থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং ভিটামিন সি ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়াবে এবং বার্ধক্যের লক্ষণ কমাবে। ৭. ওজন নিয়ন্ত্রণ ফাইবারের পরিমাণ বেশি হওয়ায় এটি ক্ষুধা কমাবে এবং ওজন নিয়ন্ত্রণ করবে। আলু বোখারা খাওয়ার নিয়ম আলু বোখারা খাওয়ার সঠিক নিয়ম মেনে চললে এর পরিপূর্ণ উপকারিতা উপভোগ করা যাবে। এখানে কিছু পরামর্শ দেওয়া হলো: ১. সকালে খালি পেটে খান এক গ্লাস হালকা গরম পানিতে ৩-৪টি ভিজিয়ে খেয়ে নিন। এটি হজমশক্তি বাড়াবে এবং শরীর ডিটক্সিফাই করবে। ২. স্ন্যাকস হিসেবে খান দিনের মধ্যে হালকা ক্ষুধা লাগলে শুকনো আলু বোখারা খান। এটি দীর্ঘক্ষণ এনার্জি ধরে রাখবে। ৩. মিষ্টি পানীয় তৈরি করে খান আলু বোখারার শরবত বা স্মুদি বানিয়ে পান করুন এটি শরীরকে ঠান্ডা রাখবে এবং পুষ্টি জোগাবে। ৪. রান্নায় ব্যবহার করুন পোলাও বা বিরিয়ানিতে আলু বোখারা একটি সুস্বাদু উপাদান হিসেবে ব্যবহার করুন। ৫. খাওয়ার পরিমাণে নিয়ন্ত্রণ অতিরিক্ত না খেয়ে প্রতিদিন ৫-৬টি আলু বোখারা খাওয়া যথেষ্ট। অতিরিক্ত খেলে গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা হবে। আলু বোখারা দিয়ে তৈরি রেসিপি আলু বোখারা শুধু কাঁচা বা শুকনো খাওয়াই নয়, বরং এটি দিয়ে নানা রকম সুস্বাদু পদ তৈরি করা যাবে। এখানে কিছু জনপ্রিয় রেসিপি দেওয়া হলো: ১. আলু বোখারার শরবত একটি জনপ্রিয় ও স্বাস্থ্যকর পানীয়। এটি তৈরি করতে যা যা লাগবে: ৪-৫টি শুকনো আলু বোখারা ১ চা চামচ চিনি বা মধু ১ গ্লাস ঠান্ডা পানি সামান্য লেবুর রস পদ্ধতি: শুকনো আলু বোখারা কিছুক্ষণ ভিজিয়ে রেখে এরপর ব্লেন্ড করে ঠান্ডা পানিতে মিশিয়ে নিন। চিনি বা মধু ও লেবুর রস দিয়ে পরিবেশন করুন। ২. আলু বোখারার চাটনি মিষ্টি ও টক স্বাদের জন্য এটি দারুণ উপকার করবে। উপকরণ: ১০টি শুকনো আলু বোখারা চিনি লবণ ভিনেগার সামান্য গোলমরিচ পদ্ধতি: সব উপকরণ একসঙ্গে সেদ্ধ করে ঘন হয়ে এলে ঠান্ডা করুন। চাটনি রুটি, পরোটা বা ভাতের সঙ্গে পরিবেশন করুন। ৩. আলু বোখারার কেক বা ডেজার্ট শুকনো আলু বোখারা ছোট টুকরো করে কেকের ব্যাটারে মিশিয়ে বেক করুন। এটি দারুণ একটি স্বাস্থ্যকর ডেজার্ট হবে। ৪. পোলাও বা বিরিয়ানিতে ব্যবহার আলু বোখারা পোলাও বা বিরিয়ানিতে মিষ্টি স্বাদ বৃদ্ধি করবে। এটি শুধু স্বাদই বাড়ায় না, বরং খাবারকে পুষ্টিকরও করে তোলবে। আলু বোখারা কেন আপনার খাদ্যতালিকায় থাকবে? আলু বোখারা একটি প্রাকৃতিক সুপারফুড, যা বিভিন্ন রোগ প্রতিরোধ করবে এবং শরীরকে সুস্থ্য রাখবে। এটি সাশ্রয়ী, সহজলভ্য এবং অসাধারণ পুষ্টিগুণে সমৃদ্ধ। আপনি যদি স্বাস্থ্য সচেতন হন এবং একটি সুস্বাদু ও পুষ্টিকর খাদ্য সন্ধান করেন, তবে আলু বোখারা আপনার জন্য সেরা পছন্দ হবে। উপসংহার আলু বোখারা একটি ছোট ফল হলেও এর স্বাস্থ্য উপকারিতা এবং বহুমুখী ব্যবহার অনেক বেশি। এটি আপনার দেহকে ভেতর থেকে পুষ্টি জোগাবে এবং সুস্থ্য রাখবে। এর সহজ রেসিপিগুলো আপনার খাদ্যতালিকায় নতুন স্বাদ যোগ করবে। তাই, আজই আপনার দৈনন্দিন খাবারে আলু বোখারার ব্যবহার করুন এবং এর অসাধারণ গুণাগুণ উপভোগ করুন।

আলু বোখারার উপকারিতা ও খাওয়ার নিয়ম: স্বাস্থ্য ও স্বাদের এক চমৎকার উৎস

আলু বোখারা, এই ছোট্ট মিষ্টি-টক ফলটি আমাদের দৈনন্দিন জীবনকে স্বাস্থ্যকর ও সুস্বাদু করে তোলবে। পুষ্টিতে ভরপুর এই ফলটি শুধু একবার

Read More »
Shopping cart
Sign in

No account yet?

Start typing to see products you are looking for.
Index
Shop
0 Wishlist
0 items Cart
My account