আমাদের যে কোন পণ্য অর্ডার করতে WhatsApp: +8801321208940, হট লাইন: +8809639426742 কল করুন

মেয়েদের চুলের যত্নে সহজ ১২ টি ঘরোয়া উপায়

মেয়েদের সৌন্দর্যে বাড়তি আকর্ষণ জুড়ে দেয় ঘন কালো লম্বা চুল। আপনি একজন মেয়ে, অথচ চুলের যত্নে আপনার আলাদা প্রচেষ্টা থাকবে না, এমন টা হতেই পারে না। বাসায় বসে অনেকেই অনেকভাবে চুলের যত্ন নিয়ে থাকলেও সঠিক উপায়গুলো অনেকেরই   অজানা। অথচ ঘরোয়া উপাদান ব্যবহার করে সহজ কিছু উপায়ে চুলের যত্ন নেওয়া যায়। যা আপনার চুলকে আরো বেশি স্বাস্থ্যকর, মসৃণ এবং ঘন করতে সাহায্য করবে।

মেয়েদের চুলের যত্নে সহজ ১২ টি ঘরোয়া উপায়

মেয়েদের চুলের যত্নে সহজ ১২ টি ঘরোয়া উপায়

আজকের এই ব্লগে আমরা এমন ১২ টি সহজ উপায় নিয়ে আলোচনা করবো, যার মাধ্যমে খুব সহজেই বাসায় বসে আপনি আপনার চুলের সর্বোচ্চ যত্ন নিতে পারবেন।

 

মেয়েদের চুলের যত্নে সহজ ১২ টি ঘরোয়া উপায়: 

 

১) নারিকেল তেল

চুলের যত্নে নারিকেল তেল এর রয়েছে বহুমাত্রিক ব্যবহার। প্রথমত, নারিকেল তেল এবং মধুর মিশ্রণ। চুলের আদ্রতা ধরে রাখার জন্য এবং চুলের জেল্লা বাড়াতে মধু ভীষণ উপকারী। ১ চামচ উঞ্চ নারিকেল তেল এবং ১ চামচ মধু মিশ্রিত করে স্ক্যাল্প ও সমস্ত চুলে ভালো করে মাখিয়ে নিন। আধা ঘণ্টা রেখে পরিষ্কার পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। চুল নরম ও মসৃণ করতে দারুণ কার্যকরী।

দ্বিতীয়ত, নারিকেল তেল এবং লেবুর রস মিশ্রণ। স্ক্যাল্প এর তৈলাক্ত অবস্থা এবং খুসকি দূর করতে এই মিশ্রণটি পারফেক্ট। এটিও নারিকেল তেল ও মধুর মিশ্রণের মতো করে ব্যবহার করুন।

তৃতীয়ত, নারিকেল তেল ও কলার মিশ্রণ। এটি প্রাকৃতিক কন্ডিশনার এর ভূমিকা পালন করে। ১ টি পূর্নাঙ্গ পাকা কলা ১ টেবিল চামচ নারিকেল তেলের সাথে ভালোভাবে চটকে পেস্ট বানিয়ে নিন। তারপর চুলে ব্যবহার করুন। ২০ মিনিট পরে ধুয়ে ফেলুন। চুলের আগা ফাটার সমস্যা দূর হয়ে যাবে।

 

২) ডিমের প্রোটিন মাস্ক

ডিম এমন একটি ঘরোয়া উপাদান, চুলের যত্নে যার কোন জুড়ি নেই। ডিমে রয়েছে প্রচুর প্রোটিন, মিনারেল এবং ভিটামিন বি কমপ্লেক্স, যা চুলের গোড়া মজবুত করে। ডিম ভেঙে সরাসরি চুলে ব্যবহার করা যায়। আবার আধা কাপ দই, ১ চা চামচ অলিভ/আমন্ড ওয়েল এর সাথে মিশ্রিত করে চুলে ব্যবহার করা যায়। চুলকে উজ্জ্বল, সুন্দর এবং চুলের ভঙ্গুরতা কমাতে ডিমের ব্যবহার ভীষণ উপকারী।

 

৩) অ্যালোভেরা জেল

অ্যালোভেরা জেলে রয়েছে অনেক ঔষধী গুণ, যা  ত্বকের যত্নেও দারুন কার্যকর। চুলের রুক্ষতা দূর, খুসকি দূর এবং চুল পড়া কমানোর জন্য অ্যালোভেরা জেল দারুণ সমাধান। তাজা অ্যালোভেরা জেল সরাসরি চুলে ব্যবহার করা যায়। আবার শ্যাম্পুর সাথে মিশিয়ে অথবা নারিকেল তেলের সাথে মিশিয়ে ও এটি ব্যবহার করা যায়। সপ্তাহে ২-৩ দিন ব্যবহারেই ফল পাওয়া যায়।

 

৪) পেঁয়াজের রস

পেঁয়াজের রসে রয়েছে সালফার, যা চুলের বৃদ্ধি এবং নতুন চুল গজাতে সাহায্য করে। পেঁয়াজের রস চুলের নিজস্ব প্রোটিন অর্থাৎ কেরাটিন উৎপাদন বাড়িয়ে দেয়। এছাড়াও পেঁয়াজের রসে থাকা অ্যান্টিব্যাক্টেরিয়াল উপাদান মাথার ত্বকে যেকোনো ধরনের সংক্রমণ প্রতিহত করে। পেঁয়াজে আরো রয়েছে ফ্ল্যাভোনয়েড এর মতো অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যা শরীরের ফ্রী র‍্যাডিকেলের সমতা বজায় রেখে চুলের ফলিকলগুলো ক্ষতিগ্রস্ত হওয়া থেকে রক্ষা করে।  পেঁয়াজ ব্লেন্ড করে চুলের গোড়ায় আধা ঘণ্টা লাগিয়ে রাখুন। তারপর শ্যাম্পু দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। এই প্রক্রিয়ায় চুলের ঘনত্বও বাড়ে।

 

৫) দই এবং মেথী বীজের প্যাক

টক দইয়ে থাকে ফাঙ্গাসরোধী উপাদান, যা চুলের মাতৃকোষ রক্ষা করে এবং খুসকি দূর করে। আর মেথি বীজ চুল পড়া কমায় এবং চুলের স্বাস্থ্য ভালো রাখে। মেথি বীজ গুঁড়া করে দইয়ের সঙ্গে মিশিয়ে ৩০ মিনিট চুলে লাগিয়ে রাখুন। এরপর শ্যাম্পু দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। এটি চুলের বৃদ্ধি ত্বরান্বিত করবে এবং চুলকে করবে আরো বেশি মজবুত।

 

৬) অলিভ অয়েল ম্যাসাজ

অলিভ অয়েল ম্যাসাজ মাথার ত্বকের আদ্রতা ধরে রাখতে সহায়তা করে। এর অ্যান্টিইনফ্লেমেটরি গুণ মাথার স্ক্যাল্পে সংক্রমণ রোধ করে ফলে খুসকি দূর হয়। চুলের গোড়ায় হালকা গরম অলিভ অয়েল ম্যাসাজ করুন এবং ১ ঘণ্টা রেখে শ্যাম্পু করে ধুয়ে ফেলুন। এটি চুলের শুষ্কতা দূর করে, প্রাকৃতিকভাবে ময়েশ্চারাইজ করে এবং চুলকে স্বাস্থ্যবান করে তুলে।

 

৭) মেথি এবং নারিকেল তেল

নারিকেল তেলের মধ্যে মেথি বীজ কমপক্ষে ২ দিন ভিজিয়ে রাখুন। এবার এই তেল ফুটিয়ে ঠান্ডা করুন, কুসুম গরম অবস্থায় চলে আসলে চুলের গোড়ায় লাগান। এতে চুল পড়া কমবে এবং চুল ঘন হবে। এছাড়াও চুলের হারানো রঙ ফিরে আসবে দ্রুত। ভালো ফল পেতে সপ্তাহে ২-৩ বার এই মিশ্রণ ব্যবহার করুন।

 

৮) চা পাতা এবং লেবুর রস

চা পাতা চুলের চকচকে ভাব বাড়ায় এবং লেবুর রস স্ক্যাল্পের খুসকি দূর করে। এক কাপ পানিতে চা পাতা সেদ্ধ করে ঠান্ডা করুন। এরপর তাতে লেবুর রস মিশিয়ে চুলে লাগান। চা পাতায় রয়েছে ভিটামিন-সি, ই এবং প্যানথেল। যা চুল পাকা রোধ করে। এছাড়া চুলের বৃদ্ধি ত্বরান্বিত করে।

 

৯) অ্যাভোক্যাডো মাস্ক

অ্যাভোক্যাডো তে রয়েছে লেসিথিন যা চুলের নারিশমেন্ট প্রদান করে। প্রথমে একটি অ্যাভোক্যাডোর পেস্ট তৈরি করে তাতে অ্যাভোক্যাডোর তেল মিশিয়ে নিন ভালোমতো। তারপর এই মিশ্রণটি মাথার ত্বকে ভালোভাবে ম্যাসাজ করুন। ৩০ মিনিট পর ধুয়ে ফেলুন। এটি প্রাকৃতিক কন্ডিশনার হিসাবে চুলকে আরো মসৃণ করবে পাশাপাশি স্ক্যাল্পের সংক্রমণ রোধ করবে।

 

১০) মধু ও দুধের মিশ্রণ

মধু এবং দুধ দুটোই চুলকে মসৃণ রাখতে সহায়তা করে। ১/৪ কাপ দুধের সাথে ১ টেবিল চামচ মধু ভালোভাবে মিশিয়ে নিন।তারপর চুলে লাগিয়ে ঘন্টাখানেক পর শ্যাম্পু করে ধুয়ে ফেলুন। এটি চুলকে আরো বেশি নির্মল ও উজ্জ্বল করবে।

 

১১) ক্যাস্টর ওয়েল

ক্যাস্টর ওয়েল নিয়মিত মাথার ত্বকের স্ক্যাল্পে মালিশ করলে রক্ত সঞ্চালন বৃদ্ধি পায় এবং স্বাভাবিক ভাবেই রক্তের মাধ্যমে টক্সিন বেরিয়ে যায়। এছাড়া ক্যাস্টর ওয়েলে রয়েছে ওমেগা-৬ এবং ভিটামিন – ই, যা চুলের বৃদ্ধি বাড়ায়। চুলের গোড়ায় ক্যাস্টর অয়েল ম্যাসাজ করে রাখলে চুলের ভঙ্গুরতা কমে  এবং চুলের ঘনত্ব বাড়ে। ক্যাস্টর অয়েল সরাসরি লাগানো যায় অথবা নারিকেল তেলের সঙ্গে মিশিয়ে ব্যবহার করতে পারেন।

 

১২) রসুনের তেল

রসুনে বিদ্যমান সালফার কোলাজেন উৎপাদনে সহায়তা করে। রসুনের তেলে থাকা সেলেনিয়াম চুলের গোড়ায় রক্ত সঞ্চালন বৃদ্ধি করে। রসুনের তেলের রয়েছে আরো নানাবিধ উপকারী দিক। রসুন ব্লেন্ড করে চুলের গোড়ায় লাগানো যায় অথবা নারিকেল তেলের সাথে মিশিয়ে হালকা আঁচে কুসুম গরম করে মাথায় ম্যাসাজ করা যায়। দুইভাবেই চুলের যত্নে অত্যন্ত কার্যকরী রসুনের তেল।

 

আজকের ব্লগে দেখানো সবগুলো উপায় ই যে আপনাকে চেষ্টা করতে হবে এমনটি নয়। যদিও উল্লেখিত উপায়গুলোর সবকিছুই সহজলভ্য, তারপরেও সহজপ্রাপ্যতার ভিত্তিতে যখন যেটা পাওয়া যাবে হাতের কাছে সেইটা নিয়ম মেনে ব্যবহার করে যেতে হবে৷ উল্লেখিত সব উপাদানগুলোই পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া মুক্ত। কাজেই নিশ্চিন্তে বাসায় বসে সহজ এই উপায়গুলো ট্রাই করুন এবং ফলাফল শেয়ার করুন অন্যজনের সাথে।

Related Posts

আলু বোখারা, এই ছোট্ট মিষ্টি-টক ফলটি আমাদের দৈনন্দিন জীবনকে স্বাস্থ্যকর ও সুস্বাদু করে তোলবে। পুষ্টিতে ভরপুর এই ফলটি শুধু একবার খেলে নয়, এটি দিয়ে তৈরি করা যায় অসংখ্য স্বাস্থ্যকর ও মজাদার রেসিপি। চলুন জেনে নিই আলু বোখারার উপকারিতা, খাওয়ার সঠিক নিয়ম এবং এটি দিয়ে কী কী তৈরি করা যায়। আলু বোখারার পুষ্টিগুণ আলু বোখারা আমাদের শরীরের জন্য প্রয়োজনীয় অনেক গুরুত্বপূর্ণ পুষ্টি উপাদানে সমৃদ্ধ। এতে রয়েছে: ভিটামিন সি: রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াবে। ভিটামিন কে: রক্ত জমাট বাঁধার সমস্যা রোধ করবে। পটাসিয়াম: রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করবে। ফাইবার: হজমশক্তি বাড়াবে। অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট: দেহের কোষগুলোকে ক্ষতি থেকে রক্ষা করবে এবং বার্ধক্যে প্রতিরোধ করবে। আলু বোখারার উপকারিতা ১. হজম শক্তি বৃদ্ধি করে আলু বোখারা প্রাকৃতিক ফাইবার সমৃদ্ধ হওয়ায় এটি হজম শক্তি বৃদ্ধি করে। এটি কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করবে এবং অন্ত্রের কার্যকারিতা বাড়াবে। ২. রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায় ভিটামিন সি এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ আলু বোখারা শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করবে। এটি ফ্লু ও সাধারণ সর্দি-কাশি প্রতিরোধ করবে। ৩. হাড়ের স্বাস্থ্য রক্ষা আলু বোখারায় থাকা ভিটামিন কে এবং ক্যালসিয়াম হাড়কে শক্তিশালী করবে। এটি অস্টিওপোরোসিসের প্রতিরোধ করবে। ৪. রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখবে পটাসিয়ামের পরিমাণ বেশি থাকায় এটি উচ্চ রক্তচাপের সমস্যা নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করবে। ৫. হার্টের স্বাস্থ্য ভালো রাখা আলু বোখারা কোলেস্টেরল কমাবে, যা হার্ট অ্যাটাক ও স্ট্রোকের ঝুঁকি কমাবে। ৬. ত্বকের যত্নে উপকারী এতে থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং ভিটামিন সি ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়াবে এবং বার্ধক্যের লক্ষণ কমাবে। ৭. ওজন নিয়ন্ত্রণ ফাইবারের পরিমাণ বেশি হওয়ায় এটি ক্ষুধা কমাবে এবং ওজন নিয়ন্ত্রণ করবে। আলু বোখারা খাওয়ার নিয়ম আলু বোখারা খাওয়ার সঠিক নিয়ম মেনে চললে এর পরিপূর্ণ উপকারিতা উপভোগ করা যাবে। এখানে কিছু পরামর্শ দেওয়া হলো: ১. সকালে খালি পেটে খান এক গ্লাস হালকা গরম পানিতে ৩-৪টি ভিজিয়ে খেয়ে নিন। এটি হজমশক্তি বাড়াবে এবং শরীর ডিটক্সিফাই করবে। ২. স্ন্যাকস হিসেবে খান দিনের মধ্যে হালকা ক্ষুধা লাগলে শুকনো আলু বোখারা খান। এটি দীর্ঘক্ষণ এনার্জি ধরে রাখবে। ৩. মিষ্টি পানীয় তৈরি করে খান আলু বোখারার শরবত বা স্মুদি বানিয়ে পান করুন এটি শরীরকে ঠান্ডা রাখবে এবং পুষ্টি জোগাবে। ৪. রান্নায় ব্যবহার করুন পোলাও বা বিরিয়ানিতে আলু বোখারা একটি সুস্বাদু উপাদান হিসেবে ব্যবহার করুন। ৫. খাওয়ার পরিমাণে নিয়ন্ত্রণ অতিরিক্ত না খেয়ে প্রতিদিন ৫-৬টি আলু বোখারা খাওয়া যথেষ্ট। অতিরিক্ত খেলে গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা হবে। আলু বোখারা দিয়ে তৈরি রেসিপি আলু বোখারা শুধু কাঁচা বা শুকনো খাওয়াই নয়, বরং এটি দিয়ে নানা রকম সুস্বাদু পদ তৈরি করা যাবে। এখানে কিছু জনপ্রিয় রেসিপি দেওয়া হলো: ১. আলু বোখারার শরবত একটি জনপ্রিয় ও স্বাস্থ্যকর পানীয়। এটি তৈরি করতে যা যা লাগবে: ৪-৫টি শুকনো আলু বোখারা ১ চা চামচ চিনি বা মধু ১ গ্লাস ঠান্ডা পানি সামান্য লেবুর রস পদ্ধতি: শুকনো আলু বোখারা কিছুক্ষণ ভিজিয়ে রেখে এরপর ব্লেন্ড করে ঠান্ডা পানিতে মিশিয়ে নিন। চিনি বা মধু ও লেবুর রস দিয়ে পরিবেশন করুন। ২. আলু বোখারার চাটনি মিষ্টি ও টক স্বাদের জন্য এটি দারুণ উপকার করবে। উপকরণ: ১০টি শুকনো আলু বোখারা চিনি লবণ ভিনেগার সামান্য গোলমরিচ পদ্ধতি: সব উপকরণ একসঙ্গে সেদ্ধ করে ঘন হয়ে এলে ঠান্ডা করুন। চাটনি রুটি, পরোটা বা ভাতের সঙ্গে পরিবেশন করুন। ৩. আলু বোখারার কেক বা ডেজার্ট শুকনো আলু বোখারা ছোট টুকরো করে কেকের ব্যাটারে মিশিয়ে বেক করুন। এটি দারুণ একটি স্বাস্থ্যকর ডেজার্ট হবে। ৪. পোলাও বা বিরিয়ানিতে ব্যবহার আলু বোখারা পোলাও বা বিরিয়ানিতে মিষ্টি স্বাদ বৃদ্ধি করবে। এটি শুধু স্বাদই বাড়ায় না, বরং খাবারকে পুষ্টিকরও করে তোলবে। আলু বোখারা কেন আপনার খাদ্যতালিকায় থাকবে? আলু বোখারা একটি প্রাকৃতিক সুপারফুড, যা বিভিন্ন রোগ প্রতিরোধ করবে এবং শরীরকে সুস্থ্য রাখবে। এটি সাশ্রয়ী, সহজলভ্য এবং অসাধারণ পুষ্টিগুণে সমৃদ্ধ। আপনি যদি স্বাস্থ্য সচেতন হন এবং একটি সুস্বাদু ও পুষ্টিকর খাদ্য সন্ধান করেন, তবে আলু বোখারা আপনার জন্য সেরা পছন্দ হবে। উপসংহার আলু বোখারা একটি ছোট ফল হলেও এর স্বাস্থ্য উপকারিতা এবং বহুমুখী ব্যবহার অনেক বেশি। এটি আপনার দেহকে ভেতর থেকে পুষ্টি জোগাবে এবং সুস্থ্য রাখবে। এর সহজ রেসিপিগুলো আপনার খাদ্যতালিকায় নতুন স্বাদ যোগ করবে। তাই, আজই আপনার দৈনন্দিন খাবারে আলু বোখারার ব্যবহার করুন এবং এর অসাধারণ গুণাগুণ উপভোগ করুন।

আলু বোখারার উপকারিতা ও খাওয়ার নিয়ম: স্বাস্থ্য ও স্বাদের এক চমৎকার উৎস

আলু বোখারা, এই ছোট্ট মিষ্টি-টক ফলটি আমাদের দৈনন্দিন জীবনকে স্বাস্থ্যকর ও সুস্বাদু করে তোলবে। পুষ্টিতে ভরপুর এই ফলটি শুধু একবার

Read More »
Shopping cart
Sign in

No account yet?

Start typing to see products you are looking for.
Index
Shop
0 Wishlist
0 items Cart
My account