আমাদের যে কোন পণ্য অর্ডার করতে WhatsApp: +8801321208940, হট লাইন: +8809639426742 কল করুন

Blog

কত ক্যালরিতে ১ কেজি ওজন বাড়ে

ওজন বাড়ানো বা কমানো সবসময়ই ক্যালরি গ্রহণ এবং ক্যালরি খরচের মধ্যকার ভারসাম্যের ওপর নির্ভর করে। অনেকেই মনে করেন ওজন বাড়ানোর প্রক্রিয়া খুবই জটিল, কিন্তু এটি মূলত আপনার খাদ্যাভ্যাস এবং দৈনন্দিন কার্যকলাপের সঙ্গে  জড়িত।

ওজন বৃদ্ধি অনেকের জন্য একটা চ্যালেঞ্জিং বিষয়, বিশেষ করে যারা পাতলা শরীর থেকে কিছুটা সুগঠিত হতে চান। ১ কেজি ওজন বাড়ানোর জন্য আপনার শরীরে একটি নির্দিষ্ট পরিমাণ অতিরিক্ত ক্যালরি সরবরাহ করা জরুরী। তবে শুধু বেশি ক্যালরি গ্রহণ করলেই চলবে না, সেই ক্যালরি সঠিক পুষ্টিকর খাবার থেকেও আসা উচিত। 

আজকের এই আর্টিকেলে  ১ কেজি ওজন বাড়াতে কত ক্যালরি প্রয়োজন এবং এটি কিভাবে স্বাস্থ্যকর  ও প্রাকৃতিক খাবারের মাধ্যমে ওজন বাড়ানো যায় তা আলোচনা করব। 

কত ক্যালরিতে ১ কেজি ওজন বাড়ে

কত ক্যালরিতে ১ কেজি ওজন বাড়ে

Table of Contents

কত ক্যালরিতে ১ কেজি ওজন বাড়ে?

১ কেজি ওজন বাড়ানোর জন্য শরীরে প্রায় ৭,৭০০ ক্যালরি বেশি সরবরাহ করা উচিৎ। এই ক্যালরি গ্রহণ  দৈনিক আপনার প্রয়োজনীয় ক্যালরির চেয়ে অতিরিক্ত হতে হবে। উদাহরণস্বরূপ:

  • যদি আপনার দৈনিক ক্যালরি প্রয়োজন হয় ২,০০০, তবে প্রতিদিন অতিরিক্ত ৫০০ ক্যালরি গ্রহণ করলে এক সপ্তাহে প্রায় ৩,৫০০ ক্যালরি যোগ হবে।
  • এর মানে, ১ কেজি ওজন বাড়াতে ২-৩ সপ্তাহও লাগতে পারে। 

 

ক্যালরি বৃদ্ধির কৌশল

  • প্রতিদিন খাবারের পরিমাণ বাড়ানো।
  • স্বাস্থ্যকর ও উচ্চ ক্যালরি খাবার খাদ্য তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করা।
  • ঘন ঘন খাবার খাওয়ার অভ্যাস করা, দিনে ৫-৬ বার। 

 

ওজন বৃদ্ধির জন্য প্রাকৃতিক ও স্বাস্থ্যকর খাবার

ওজন বাড়ানোর জন্য প্রাকৃতিক এবং পুষ্টিকর খাবার গ্রহণ করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।এটি শুধু ওজন বৃদ্ধিতে সাহায্য করে না, বরং শরীরকে সুস্থ এবং শক্তিশালী রাখে। এখানে কিছু সেরা খাবারের তালিকা দেওয়া হলো যা ওজন বাড়াতে কার্যকর এবং স্বাস্থ্যকর।

১. পুষ্টিকর শর্করা (Carbohydrates)

শর্করা আমাদের শরীরে শক্তি সরবরাহের প্রধান উৎস এবং এটি ওজন বাড়ানোর জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

  • ভাত: ভাত হলো সহজলভ্য এবং সাশ্রয়ী একটি শর্করা সমৃদ্ধ খাবার। এটি ক্যালরি এবং কার্বোহাইড্রেটের একটি চমৎকার উৎস, যা ওজন বাড়ানোর জন্য গুরুত্বপূর্ণ।
  • আলু এবং মিষ্টি আলু: আলু এবং মিষ্টি আলু পুষ্টিকর শর্করা এবং আঁশ সরবরাহ করে। এগুলো দ্রুত ওজন বাড়াতে সাহায্য করে। 
  • ওটমিল: ওটমিল প্রাকৃতিক শর্করা এবং ফাইবারে সমৃদ্ধ। এটি ধীরে ধীরে হজম হয়, যা দীর্ঘ সময় পেট ভরা রাখে এবং পুষ্টির ঘাটতি পূরণ করে।

২. প্রোটিনসমৃদ্ধ খাবার

প্রোটিনসমৃদ্ধ খাবার শরীরকে প্রয়োজনীয় অ্যামিনো অ্যাসিড সরবরাহ করে, যা মাংসপেশি তৈরি এবং মেরামতে সাহায্য করে।

  • ডিম: সুষম প্রোটিন এবং স্বাস্থ্যকর ফ্যাটের চমৎকার উৎস।
  • মুরগির মাংস: চর্বি কম এবং প্রোটিন বেশি।
  • মাছ (স্যালমন, টুনা): ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড এবং উচ্চ প্রোটিন সরবরাহ করে।
  • দুধ: প্রাকৃতিক প্রোটিন ও ক্যালসিয়ামের উৎস।

৩. চর্বি ও স্বাস্থ্যকর তেল

চর্বি উচ্চ ক্যালরি সরবরাহ করে এবং দ্রুত ওজন বাড়াতে সাহায্য করে। স্বাস্থ্যকর চর্বির উৎস হিসেবে কিছু খাবার বেশ উপকারী। যেমন ঃ 

৪. ফলমূল

ফলমূল আমাদের শরীরে পুষ্টি সরবরাহ করে এবং ক্যালরি বাড়াতে সাহায্য করে। 

  • কলা: উচ্চ ক্যালরি এবং প্রাকৃতিক শর্করা সমৃদ্ধ।
  • আম: ভিটামিন ও ক্যালরিতে ভরপুর।
  • কিশমিশ এবং শুকনো খেজুর: শুকনো ফল ক্যালরি বৃদ্ধিতে অত্যন্ত কার্যকর।

৫. দই এবং দুগ্ধজাত পণ্য

৬. প্রোটিন স্মুদি

বাজারের প্রক্রিয়াজাত প্রোটিন শেকের পরিবর্তে প্রাকৃতিক উপাদানে তৈরি প্রোটিন স্মুদি তৈরিক করতে পারেন।
উদাহরণ বলা যায়: 

  • কলা + দুধ + বাদাম + চিয়া সিডের স্মুদি।
  • আম + দই + মধু। 

 

ওজন বাড়ানোর জন্য জীবনযাপন পরিবর্তন

খাদ্যাভ্যাস ছাড়াও আমাদের দৈনন্দিনের জীবনযাপনের  পদ্ধতি ওজন বৃদ্ধিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। কিছু কার্যকর অভ্যাস পরিবর্তনের মাধ্যমে আমরা ওজন বাড়তে পারি। যেমন: 

১. নিয়মিত ব্যায়াম

শুধু খাওয়া নয়, ওজন বাড়ানোর জন্য সঠিক ব্যায়ামও প্রয়োজন। বিশেষত, ভারোত্তোলন বা রেসিস্ট্যান্স ব্যায়াম পেশি তৈরি করে এবং শরীরে ক্যালরি সঞ্চয় বাড়ায়।

২. পর্যাপ্ত ঘুম

ঘুমের সময় শরীর ক্ষতি গ্রস্ত কোষ পুনরুদ্ধার করে  এবং পেশি তৈরি করে। এই সময়ে শরীর তার কাজকর্ম সঠিকভাবে সম্পন্ন করতে পারে এবং ওজন বৃদ্ধির জন্য প্রয়োজনীয় হরমোনের ক্ষরণ ঘটায়। এজন্য প্রতিদিন ৭-৮ ঘণ্টা ঘুম নিশ্চিত করুন। 

৩. স্ট্রেস কমান

মানসিক চাপ শরীরের বিপাক ক্রিয়া কমিয়ে দেয়, যা ওজন বৃদ্ধিতে বাধা সৃষ্টি করে। স্ট্রেস কমানোর জন্য মেডিটেশন বা যোগব্যায়াম করতে পারেন।

৪. পর্যাপ্ত পানি পান করুন

পর্যাপ্ত পানি শরীরের বিপাক ক্রিয়া সঠিক রাখে এবং খাবার হজমে সাহায্য করে। পানি শরীরের মধ্যে পুষ্টি পরিবহন এবং টক্সিন দূরীকরণেও সাহায্য করে, যা স্বাস্থ্যকর ওজন বৃদ্ধিতে সাহায্য করে। 

 

ওজন বাড়ানোর জন্য খাবার পরিকল্পনা

সঠিক পরিকল্পনা অনুসরণ করলে ওজন দ্রুত এবং স্বাস্থ্যকর উপায়ে বাড়ানো সম্ভব।

একটি দিনের খাবারের উদাহরণ:

সকালের খাবার:

  • ১ কাপ ওটস + দুধ + মধু + কলা।
  • ১টি সেদ্ধ ডিম।

মধ্য সকালের খাবার:

  • ১ গ্লাস প্রোটিন স্মুদি।
  • কিশমিশ এবং শুকনো খেজুর।

দুপুরের খাবার:

  • ভাত + মুরগির মাংস + সবজি।
  • ১ কাপ দই।

বিকালের খাবার:

  • পনির স্যান্ডউইচ।
  • বাদাম এবং আখরোট।

রাতের খাবার:

  • রুটি + মাছ বা মুরগি।
  • সবজি।

ঘুমানোর আগে:

  • ১ গ্লাস দুধ + মধু।

 

সতর্কতা 

স্বাস্থ্যকর ওজন বৃদ্ধি নিশ্চিত করতে এই বিষয়গুলো অবশ্যই মেনে চলুন: 

  • প্রক্রিয়াজাত খাবার এড়িয়ে চলুন: জাংক ফুড বা অতিরিক্ত মিষ্টি ওজন বাড়ালেও স্বাস্থ্যঝুঁকি বাড়ায়।
  • চিকিৎসকের পরামর্শ নিন: যদি ওজন বৃদ্ধিতে সমস্যা হয়, তবে একজন ডায়েটিশিয়ান বা চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।
  • সঠিক খাদ্যাভ্যাস বজায় রাখুন: বেশি খাওয়ার পরিবর্তে পুষ্টিকর ও সুষম খাবার গ্রহণ করুন।

ওজন বাড়ানো যতটা কঠিন মনে হয়, ততটা কঠিন নয়। সঠিক ক্যালরি গ্রহণ এবং নিয়মিত রুটিন মেনে চললে আপনি স্বাস্থ্যকর উপায়ে ওজন বাড়াতে পারবেন। ১ কেজি ওজন বাড়াতে ৭,৭০০ অতিরিক্ত ক্যালরি প্রয়োজন, যা ধীরে ধীরে সঠিক খাদ্যাভ্যাস এবং জীবনযাপনের মাধ্যমে অর্জন করা সম্ভব। প্রাকৃতিক খাবারের মাধ্যমে ওজন বৃদ্ধি শরীরের জন্য স্বাস্থ্যকর এবং দীর্ঘস্থায়ী। প্রতিদিন পরিকল্পিত খাবার খেয়ে এবং সঠিক অভ্যাস গড়ে তুলে আপনার কাঙ্ক্ষিত ওজন অর্জন করা সম্ভব।

এই তথ্য জানার পর আপনি এখন আপনার খাদ্য পরিকল্পনা আরও সহজে করতে পারবেন। মনে রাখবেন, স্বাস্থ্যকর উপায়ে ওজন বাড়ানো মানে শুধু ফ্যাট জমা করা নয়, বরং শক্তিশালী এবং ফিট শরীর গঠন করা।

আপনার ওজন বাড়ানোর অভিজ্ঞতা শেয়ার করতে ভুলবেন না! আরও এ ধরনের স্বাস্থ্যকর টিপস পেতে আমাদের ওয়েব সাইটের অন্যান্য ব্লগ গুলো পড়তে পারেন এবং বন্ধুদের সঙ্গে শেয়ার করতে পারেন এই তথ্য।

Related Posts

আলু বোখারা, এই ছোট্ট মিষ্টি-টক ফলটি আমাদের দৈনন্দিন জীবনকে স্বাস্থ্যকর ও সুস্বাদু করে তোলবে। পুষ্টিতে ভরপুর এই ফলটি শুধু একবার খেলে নয়, এটি দিয়ে তৈরি করা যায় অসংখ্য স্বাস্থ্যকর ও মজাদার রেসিপি। চলুন জেনে নিই আলু বোখারার উপকারিতা, খাওয়ার সঠিক নিয়ম এবং এটি দিয়ে কী কী তৈরি করা যায়। আলু বোখারার পুষ্টিগুণ আলু বোখারা আমাদের শরীরের জন্য প্রয়োজনীয় অনেক গুরুত্বপূর্ণ পুষ্টি উপাদানে সমৃদ্ধ। এতে রয়েছে: ভিটামিন সি: রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াবে। ভিটামিন কে: রক্ত জমাট বাঁধার সমস্যা রোধ করবে। পটাসিয়াম: রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করবে। ফাইবার: হজমশক্তি বাড়াবে। অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট: দেহের কোষগুলোকে ক্ষতি থেকে রক্ষা করবে এবং বার্ধক্যে প্রতিরোধ করবে। আলু বোখারার উপকারিতা ১. হজম শক্তি বৃদ্ধি করে আলু বোখারা প্রাকৃতিক ফাইবার সমৃদ্ধ হওয়ায় এটি হজম শক্তি বৃদ্ধি করে। এটি কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করবে এবং অন্ত্রের কার্যকারিতা বাড়াবে। ২. রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায় ভিটামিন সি এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ আলু বোখারা শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করবে। এটি ফ্লু ও সাধারণ সর্দি-কাশি প্রতিরোধ করবে। ৩. হাড়ের স্বাস্থ্য রক্ষা আলু বোখারায় থাকা ভিটামিন কে এবং ক্যালসিয়াম হাড়কে শক্তিশালী করবে। এটি অস্টিওপোরোসিসের প্রতিরোধ করবে। ৪. রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখবে পটাসিয়ামের পরিমাণ বেশি থাকায় এটি উচ্চ রক্তচাপের সমস্যা নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করবে। ৫. হার্টের স্বাস্থ্য ভালো রাখা আলু বোখারা কোলেস্টেরল কমাবে, যা হার্ট অ্যাটাক ও স্ট্রোকের ঝুঁকি কমাবে। ৬. ত্বকের যত্নে উপকারী এতে থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং ভিটামিন সি ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়াবে এবং বার্ধক্যের লক্ষণ কমাবে। ৭. ওজন নিয়ন্ত্রণ ফাইবারের পরিমাণ বেশি হওয়ায় এটি ক্ষুধা কমাবে এবং ওজন নিয়ন্ত্রণ করবে। আলু বোখারা খাওয়ার নিয়ম আলু বোখারা খাওয়ার সঠিক নিয়ম মেনে চললে এর পরিপূর্ণ উপকারিতা উপভোগ করা যাবে। এখানে কিছু পরামর্শ দেওয়া হলো: ১. সকালে খালি পেটে খান এক গ্লাস হালকা গরম পানিতে ৩-৪টি ভিজিয়ে খেয়ে নিন। এটি হজমশক্তি বাড়াবে এবং শরীর ডিটক্সিফাই করবে। ২. স্ন্যাকস হিসেবে খান দিনের মধ্যে হালকা ক্ষুধা লাগলে শুকনো আলু বোখারা খান। এটি দীর্ঘক্ষণ এনার্জি ধরে রাখবে। ৩. মিষ্টি পানীয় তৈরি করে খান আলু বোখারার শরবত বা স্মুদি বানিয়ে পান করুন এটি শরীরকে ঠান্ডা রাখবে এবং পুষ্টি জোগাবে। ৪. রান্নায় ব্যবহার করুন পোলাও বা বিরিয়ানিতে আলু বোখারা একটি সুস্বাদু উপাদান হিসেবে ব্যবহার করুন। ৫. খাওয়ার পরিমাণে নিয়ন্ত্রণ অতিরিক্ত না খেয়ে প্রতিদিন ৫-৬টি আলু বোখারা খাওয়া যথেষ্ট। অতিরিক্ত খেলে গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা হবে। আলু বোখারা দিয়ে তৈরি রেসিপি আলু বোখারা শুধু কাঁচা বা শুকনো খাওয়াই নয়, বরং এটি দিয়ে নানা রকম সুস্বাদু পদ তৈরি করা যাবে। এখানে কিছু জনপ্রিয় রেসিপি দেওয়া হলো: ১. আলু বোখারার শরবত একটি জনপ্রিয় ও স্বাস্থ্যকর পানীয়। এটি তৈরি করতে যা যা লাগবে: ৪-৫টি শুকনো আলু বোখারা ১ চা চামচ চিনি বা মধু ১ গ্লাস ঠান্ডা পানি সামান্য লেবুর রস পদ্ধতি: শুকনো আলু বোখারা কিছুক্ষণ ভিজিয়ে রেখে এরপর ব্লেন্ড করে ঠান্ডা পানিতে মিশিয়ে নিন। চিনি বা মধু ও লেবুর রস দিয়ে পরিবেশন করুন। ২. আলু বোখারার চাটনি মিষ্টি ও টক স্বাদের জন্য এটি দারুণ উপকার করবে। উপকরণ: ১০টি শুকনো আলু বোখারা চিনি লবণ ভিনেগার সামান্য গোলমরিচ পদ্ধতি: সব উপকরণ একসঙ্গে সেদ্ধ করে ঘন হয়ে এলে ঠান্ডা করুন। চাটনি রুটি, পরোটা বা ভাতের সঙ্গে পরিবেশন করুন। ৩. আলু বোখারার কেক বা ডেজার্ট শুকনো আলু বোখারা ছোট টুকরো করে কেকের ব্যাটারে মিশিয়ে বেক করুন। এটি দারুণ একটি স্বাস্থ্যকর ডেজার্ট হবে। ৪. পোলাও বা বিরিয়ানিতে ব্যবহার আলু বোখারা পোলাও বা বিরিয়ানিতে মিষ্টি স্বাদ বৃদ্ধি করবে। এটি শুধু স্বাদই বাড়ায় না, বরং খাবারকে পুষ্টিকরও করে তোলবে। আলু বোখারা কেন আপনার খাদ্যতালিকায় থাকবে? আলু বোখারা একটি প্রাকৃতিক সুপারফুড, যা বিভিন্ন রোগ প্রতিরোধ করবে এবং শরীরকে সুস্থ্য রাখবে। এটি সাশ্রয়ী, সহজলভ্য এবং অসাধারণ পুষ্টিগুণে সমৃদ্ধ। আপনি যদি স্বাস্থ্য সচেতন হন এবং একটি সুস্বাদু ও পুষ্টিকর খাদ্য সন্ধান করেন, তবে আলু বোখারা আপনার জন্য সেরা পছন্দ হবে। উপসংহার আলু বোখারা একটি ছোট ফল হলেও এর স্বাস্থ্য উপকারিতা এবং বহুমুখী ব্যবহার অনেক বেশি। এটি আপনার দেহকে ভেতর থেকে পুষ্টি জোগাবে এবং সুস্থ্য রাখবে। এর সহজ রেসিপিগুলো আপনার খাদ্যতালিকায় নতুন স্বাদ যোগ করবে। তাই, আজই আপনার দৈনন্দিন খাবারে আলু বোখারার ব্যবহার করুন এবং এর অসাধারণ গুণাগুণ উপভোগ করুন।

আলু বোখারার উপকারিতা ও খাওয়ার নিয়ম: স্বাস্থ্য ও স্বাদের এক চমৎকার উৎস

আলু বোখারা, এই ছোট্ট মিষ্টি-টক ফলটি আমাদের দৈনন্দিন জীবনকে স্বাস্থ্যকর ও সুস্বাদু করে তোলবে। পুষ্টিতে ভরপুর এই ফলটি শুধু একবার

Read More »
Shopping cart
Sign in

No account yet?

Start typing to see products you are looking for.

Table of Contents

Index
Shop
0 Wishlist
0 items Cart
My account